Posts

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে যে ৫০০টি বই পড়া উচিত বলে মনে করে : তালিকা তৈরি করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া বেশ কিছু শিক্ষার্থীরা । আপনি মিলিয়ে নিতে পারেন । --- ১. যদ্যপি আমার গুরু - আহমদ ছফা ২. বদলে যান এখনই - তারিক হক ৩. রাজনৈতিক আদর্শ - বার্ট্রান্ড রাসেল ৪. আর্ট অব ওয়ার - সান জু ৫. অন দ্য শর্টনেস অব লাইফ - সেনেকা ৬. বেগম মেরী বিশ্বাস - বিমল মিত্র ৭. কবি - তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় ৮. সুবর্ণলতা - আশাপূর্ণা দেবী ৯. নারী - হুমায়ুন আজাদ ১০. প্রদোষে প্রাকৃতজন - শওকত আলী ১১. দ্যা লস্ট সিম্বল - ড্যান ব্রাওন ১২. জননী - শওকত ওসমান ১৩. গোরা - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৪. পথের দাবী - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৫. পাক সার জমিন সাদ বাদ - হুমায়ুন আজাদ ১৬. নারী - হুমায়ুন আজাদ ১৭. মা - ম্যাক্সিম গোর্কি ১৮. সংগঠন ও বাঙালি - আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ ১৯. গাভী বিত্তান্ত - আহমদ ছফা ২০. দ্য অ্যালকেমিস্ট - পাওলো কোয়েলহো ২১. এইসব দিনরাত্রি - হুমায়ূন আহমেদ ২২. অসমাপ্ত আত্নজীবনী - শেখ মুজিবুর রহমান ২৩. আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর - আবুল মনসুর আহমদ ২৪. বাংলাদেশ রক্তের ঋণ - এন্থনি মাসকারেনহ
Image
          Last picture of 'Rabindranath Tagore' on the way to hospital. Santiniketon, 25th July (1941)
Image
Rajuk Bhaban / DIT Building. Dilkhusha, Motijheel, Dhaka (1960s) . Photo Courtesy- Zafar Chowdhury.
Image
                                                                                        Bongobondhu Avenue, Gulistan, Dhaka (1972)                                                                                                                Photographer- Thomas Billhardt.
Image
                                                                                      Street scene of Chittagong. Bangladesh (1960s)                                                                                                               Photographer- Harisson Forman
এক নজরে চট্টগ্রাম   চট্টগ্রাম জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। পাহাড়, সমুদ্র, উপত্যকা, বন‌-বনানীর কারণে চট্টগ্রামের মতো ভৌগোলিক বৈচিত্র বাংলাদেশের আর কোন জেলার নেই। ভৌগোলিক অবস্থান : বাংলাদেশের দক্ষিণপূর্বে ২০০‌৩৫’ থেকে ২২০৫৯’উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১০২৭’থেকে ৯২০২২’ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ বরাবর এর অবস্থান। ভৌগোলিক সীমানা : চট্টগ্রাম জেলার উত্তরে ফেনী জেলা এবং ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য, দক্ষিণে কক্সবাজার জেলা, পূর্ব দিকে বান্দরবান, রাঙামাটি, ও খাগড়াছড়ি জেলা, এবং পশ্চিমে নোয়াখালী জেলা এবং বঙ্গোপসাগর অবস্থিত। এছাড়া দ্বীপাঞ্চল সন্দ্বীপ চট্টগ্রামের অংশ।   এক নজরে চট্টগ্রাম জেলা আয়তন ৫,২৮৩ বর্গ কিঃ মিঃ সীমানা উত্তরে ফেনী জেলা ও ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য, দক্ষিণে কক্সবাজার জেলা, পূর্বে বান্দরবান, রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ি জেলা এবং পশ্চিমে নোয়াখালী জেলা ও বঙ্গোপসাগর প্রশাসনিক কাঠামো ক) সিটি কর্পোরেশন- ১টি চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন খ) উপজেলা- ১৪টি মীরসরাই, সীতাকুন্ড, সন্দ্বীপ, রাউজান, রাঙ্গুনিয়া, ফটিকছড়ি, হাটহাজারী, পটিয়া

চট্টগ্রাম জেলার পটভূমি

চট্টগ্রাম জেলার পটভূমি সীতাকুন্ড এলাকায় পাওয়া প্রস্তরীভূত অস্ত্র এবং বিভিন্ন মানবসৃষ্ট প্রস্তর খন্ড থেকে ধারণা করা হয় যে, এ অঞ্চলে নব্যপ্রস্তর যুগে অস্ট্রো-এশিয়াটিক জনগোষ্ঠীরবসবাস ছিল। তবে, অচিরে মঙ্গোলদের দ্বারা তারা বিতাড়িত হয় (হাজার বছরের চট্টগ্রাম, পৃ‌২৩)। লিখিত ইতিহাসে সম্ভবত প্রথম উল্লেখ গ্রিক ভৌগোলিক প্লিনির লিখিত পেরিপ্লাস। সেখানে ক্রিস নামে যে স্থানের বর্ণনা রয়েছে ঐতিহাসিক নলিনীকান্ত ভট্টশালীর মতে সেটি বর্তমানের সন্দীপ। ঐতিহাসিক ল্যাসেনের ধারণা সেখানে উল্লিখিত পেন্টাপোলিশ আসলে চট্টগ্রামেরই আদিনাম। মৌর্য সাম্রাজ্যের সঙ্গে যোগাযোগের বিষয়টি নিশ্চিত নয় তবে পূর্ব নোয়াখালির শিলুয়াতে মৌর্য যুগেরব্রাহ্মী লিপিতে একটি মূর্তির পাদলিপি পাওয়া গেছে। তিব্বতের বৌদ্ধ ঐতিহাসিক লামা তারানাথের একটি গ্রন্থে চন্দ্রবংশের শাসনামলের কথা দেখা যায় যার রাজধানী ছিল চট্টগ্রাম। এর উল্লেখ আরাকানের সিথাং মন্দিরের শিলালিপিতেও আছে। তারানাথের গ্রন্থে দশম শতকে গোপীনাথ চন্দ্র নামের রাজার কথা রয়েছে (বাংলাপিডিয়া, খন্ড ৩, পৃ২৭৬)। সে সময় আরবীয় বনিকদের চট্টগ্রামে আগমন ঘটে। আরব